মাধ্যমিক ভূগোল প্রথম অধ্যায় ১ নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর
মাধ্যমিক ভূগোল প্রথম অধ্যায় ১ নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর |
-
আটাকামা ও বৃহৎ অস্ট্রেলীয় মরুভূমি পৃথিবীর যে গােলার্ধে অবস্থিত-দক্ষিণ।
-
আবহবিকার ও ক্ষয়ীভবনকে একত্রে বলে- নগ্নীভবন।
-
আবহবিকারের ফলে উৎপন্ন হয়- মাটি ।
-
ইনসেলবার্গ একটি – অবশিষ্ট পাহাড়।
-
উৎপাটন হল হিমবাহের দ্বারা সংঘটিত যে পদ্ধতি – ক্ষয়।
-
কোনাে উচ্চভূমি থেকে বরফের চাপে নেমে আসা বরফের স্তূপকে বলে- হিমবাহ।
-
করি উপত্যকায় সৃষ্ট হ্রদকে বলে – টার্ন।
-
করি বলতে বােঝায় –সার্ক।
-
করির মাথার দিকে অবস্থিত গভীর ফাটলকে বলে- বার্গশ্রুন্ড।
-
ক্রেভাস হল হিমবাহের দেহে অবস্থিত – ফাটল।
-
ক্র্যাগ ও টেল-এর যে ঢালটি খাঁজকাটা অমসৃণ প্রকৃতির –ক্র্যাগ।
-
ক্ষয়জাত পদার্থের সঞ্চয় ও পুঞ্জীভবনকে একত্রে বলে – আরােহণ।
-
ক্ষয়সাধনের ফলে- উচ্চতা কমে।
-
খনিজের ফেরাস অক্সাইড থেকে ফেরিক অক্সাইডে পরিণতি হল- রাসায়নিক আবহবিকার ।
-
খনিজের সঙ্গে কার্বন ডাইঅক্সাইডের রাসায়নিক সংযােগের প্রক্রিয়া হল– অঙ্গরযােজন।
-
গৌর বা গাড়া ভূমিরূপটির আকৃতি যার মতাে –ব্যাঙের ছাতা।
-
জিউগেন ভূমিরূপটি যার কাজের ফলে গঠিত হয়—বায়ু।
-
যে জলবায়ু অঞ্চলে সবচেয়ে বেশি রাসায়নিক আবহবিকার ঘটে – ক্রান্তীয় মৌসুমি অঞ্চল।
-
যে দেশকে ‘ফিয়র্ডের দেশ’ বলা হয়— নরওয়ে।
-
যে বহির্জাত শক্তির অবক্ষেপণের ফলে লােয়েস সমভূমি গড়ে ওঠে- বায়ু।
-
যে ভূমিরূপটি ডিমের ঝুড়ি ভূমিরূপ (Egg in a basket) গঠন করে—ড্রামলিন।
-
যে শক্তিটি বহির্জাত প্রক্রিয়া হিসাবে কাজ করে – বায়ুপ্রবাহ।
-
যেটি অবরােহণ প্রক্রিয়া নয় – নদীর সঞ্চয় কার্য।
-
নিম্ন অক্ষাংশের উষ্ণ মরু অঞ্চল উপক্রান্তীয়উচ্চচাপ বলয়ে অবস্থিত
-
নিম্ন অক্ষাংশের মরু অঞ্চল মহাদেশের পশ্চিমদিকে অবস্থিত
-
নদী, বায়ু, হিমবাহ – এদের মধ্যে মিল হল, এরা – বহির্জাত প্রক্রিয়া।
-
নদী, হিমবাহ, বায়ুপ্রবাহ ইত্যাদি হল- বহির্জাত প্রক্রি।
-
পৃথিবীর বৃহত্তম সুপেয় জলের সঞ্চয় হল— হিমবাহ।
-
বাখানের আকৃতি – অর্ধচন্দ্রাকার।
-
বায়ুর কাজের প্রধান এলাকা হল পৃথিবীর –মরু অঞ্চল
-
বার্গশ্রুন্ডহল এক ধরনের – ফাটল।
-
বালিকণা সৃষ্টি হয় –শিলা থেকে।
-
বিভিন্ন ক্ষয়জাত ভূমিরূপ গঠনকারী পদ্ধতির নাম হল— অবরােহণ ।
-
বিভিন্ন সঞ্চয়জাত ভূমিরূপ গঠিত হয় যে পদ্ধতিতে তাকে বলে – আরােহণ।
-
বর্তমান কালে সারা পৃথিবীজুড়ে হিমরেখার উচ্চতা বেড়ে চলেছে, কারণ—জলবায়ু পরিবর্তন।
-
বৃষ্টিবহুল ক্রান্তীয় অঞ্চলে যেটি সবচেয়ে বেশি ঘটে – জৈব এবং রাসায়নিক আবহবিকার ।
-
বহিঃবিধৌত সমভূমির ওপর বরফের স্তূপের গলনের ফলে উদ্ভূত গর্তকে বলে – কেটল বা কেটল হ্রদ
-
বহির্জাত প্রক্রিয়া ভূপৃষ্ঠে যে কাজ করে, তা হল- ক্ষয়, সয় ও বহন।
-
বহির্জাত প্রক্রিয়া হল- ভূপৃষ্ঠের ওপরের প্রক্রিয়া।
-
বহির্জাত প্রক্রিয়ায় ফলাফল যেখানে দেখা যায় – ভূপৃষ্ঠের ওপরে।
-
বহির্জাত প্রক্রিয়ার একটি উৎস হল – নদী।
-
বহির্জাত প্রক্রিয়ার শক্তির উৎস হল- ভূপৃষ্ঠের ওপরে ।
-
ভারতের যােধপুরসেন্ট্রাল অ্যারিড জোন রিসার্চ ইন্সটিটিউট অবস্থিত।
-
ভূমিভাগের ঢাল হ্রাস পায় যে পদ্ধতিতে – অবরােহণ ।
-
মাধ্যমিক ভূগোল প্রথম অধ্যায় ১ নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর Part-3
-
মেরু অঞ্চলে অবস্থিত হিমবাহ হল –মহাদেশীয় হিমবাহ।
-
মরু অঞ্চলে ক্ষয়ের নিম্নসীমা হল— প্লায়া।
-
মরু অঞ্চলে চলমান বালিয়াড়িকে বলে—ধ্রিয়ান।
-
মরু অঞ্চলে বায়ুর ক্ষয়কাজের প্রধান উপাদান হল-বালুকণা
-
মরুভূমি অঞ্চলে যে পদ্ধতি সবচেয়ে বেশি কার্যকর – যান্ত্রিক আবহবিকার।
-
রাজস্থানের সম্বর হ্রদ একটি – প্লায়া হ্রদ।
-
রাসায়নিক আবহবিকারে যার প্রভাব সবচেয়ে বেশি- জল।
-
রসে মতানের যে ঢালটি মৃদু ও মসৃণ প্রকৃতির – স্টস।
-
শিলায় মরিচার আস্তরণ সৃষ্টির ঘটনা হল – রাসায়নিক আবহবিকার ।
-
শীতপ্রধান অঞ্চল যে পদ্ধতি সবচেয়ে বেশি কার্যকর – যান্ত্রিক আবহবিকার।
-
সক্ষয়সাধনের ফলে– উচ্চতা বাড়ে।
-
সূক্ষ্ম বালুকণাকে বায়ু যে পদ্ধতিতে অপসারণ করে—ভাসমান।
-
সাহারা ও নামিব মরুভূমি যে মহাদেশে অবস্থিত –আফ্রিকা।
-
সাহারা ও মােহাভি মরুভূমি পৃথিবীরউত্তরগােলার্ধে অবস্থিত।
-
সাহারামরুভূমিকে সিফকে গাসি বলে।
-
সিফ একটি –বালিয়াড়ি।
-
স্থায়ী তুষার ক্ষেত্র এবং অস্থায়ী তুষার ক্ষেত্রের সীমারেখাকে বলে – হিমরেখা।
-
সমুদ্রজলে ভাসমান বরফের স্তূপকে বলে – হিমশৈল।
-
হিমবাহ অধ্যুষিত অঞ্চলে খাঁজকাটা শৈলশিরাকে বলে— এরিটি/অ্যারেট।
-
হিমবাহ গঠিত উপত্যকা সমুদ্র জলে নিমজ্জিত হলে যে উপকূলের সৃষ্টি হয় – ফিয়র্ড।
-
হিমবাহের প্রান্তসীমায় যে সমভূমি গড়ে ওঠে তাকে বলে— বহিঃবিধৌত সমভূমি।
-
হেমাটাইট থেকে লিমােনাইটের উদ্ভব হল – রাসায়নিক আবহবিকার ।
File Details –
PDF Name / Book Name : মাধ্যমিক ভূগোল প্রথম অধ্যায় ১ নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর
Language : Bengali
Size : 444 kb
Download Link : Click Hereto Download